০৪:০৫ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২০ অগাস্ট ২০২৫, ৪ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

চুয়াডাঙ্গায় বিএনপির ১৩ নেতাকর্মী জামিনে আটক (জেলে)

 

চুয়াডাঙ্গায় বিস্ফোরক ও বিশেষ ক্ষমতা আইনের মামলায় বিএনপির ১৩ নেতাকর্মীকে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।

মঙ্গলবার (১৪ মে) দুপুর ১:৩০ মিনিটের দিকে চুয়াডাঙ্গার জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট দ্বিতীয় আদালতে হাজির হয়ে জামিন আবেদন করলে বিচারক তৌহিদুল ইসলাম জামিন না মঞ্জুর করে তাদের জেলহাজতে পাঠানোর নির্দেশ দেন।

এই ১৩ নেতাকর্মীর মধ্যে রয়েছেন যারা জীবননগর উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক শাহাজাহান আলী, জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য ও জেলা কৃষকদলের আহ্বায়ক মোকাররম হোসেন, দামুড়হুদা উপজেলা বিএনপির সভাপতি মনিরুজ্জামান মনির, দামুড়হুদা উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক রফিকুল হাসান তনু, দামুড়হুদা উপজেলা যুবদলের আহ্বায়ক মাহাবুর রহমান বাচ্চু এবং দামুড়হুদা উপজেলা যুবদলের সদস্য সচিব মিল্টন।

মামলার বিবরণে উল্লেখ করা হয়, ২০২৩ সালের ২ নভেম্বর ভোরে দামুড়হুদা উপজেলার জয়রামপুর কাঠালতলা মোড়ে যাত্রী ছাউনির পাশের মাঠে বেশ কয়েকজন মিলে সরকারবিরোধী কর্মকাণ্ডে লিপ্ত হওয়ার জন্য জড়ো হন।

তাদের কাছে ছিল বোমা। তারা সরকারি সম্পদ নষ্ট করতে সেখানে অবস্থান করছিলেন।

খবর পেয়ে দামুড়হুদা থানা পুলিশ সেখানে অভিযান চালিয়ে পাঁচজনকে আটক করে। এসময় তাদের কাছ থেকে বোমা সদৃশ বস্তু, বিস্ফোরিত বোমা ও লাঠি উদ্ধার করা হয়।

পরে দামুড়হুদা মডেল থানার সেই সময়ের উপপরিদর্শক (এসআই) ওবায়দুর রহমান বাদী হয়ে ৪০ জনের নাম উল্লেখ করে আরও ৫০/৬০ জনকে আসামি করে বিস্ফোরক ও বিশেষ ক্ষমতা আইনে মামলা করেন।

এ ঘটনায় অভিযুক্ত এ ১৩ জন উচ্চ আদালত থেকে ছয় সপ্তাহের আগাম জামিন পেয়েছিলেন।

গত ২৭ মার্চ জামিনের মেয়াদ শেষ হয়। এজন্য মঙ্গলবার (১৪ মে) দুপুরে আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন চাইলে, বিচারক তাদের জামিন নামঞ্জুর করে জেলহাজতে পাঠানোর নির্দেশ দেন।

জনপ্রিয়

মুন্সিগঞ্জ রেলস্টেশনে টাকা চুরি হওয়া জোছনা পাগলীর পাশে স্টুডেন্টস ওয়েলফেয়ার এন্ড সোসাইটি ডেভেলপমেন্ট অ্যাসোসিয়েশন

চুয়াডাঙ্গায় বিএনপির ১৩ নেতাকর্মী জামিনে আটক (জেলে)

Update Time : ০২:০০:৩৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৪ মে ২০২৪

 

চুয়াডাঙ্গায় বিস্ফোরক ও বিশেষ ক্ষমতা আইনের মামলায় বিএনপির ১৩ নেতাকর্মীকে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।

মঙ্গলবার (১৪ মে) দুপুর ১:৩০ মিনিটের দিকে চুয়াডাঙ্গার জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট দ্বিতীয় আদালতে হাজির হয়ে জামিন আবেদন করলে বিচারক তৌহিদুল ইসলাম জামিন না মঞ্জুর করে তাদের জেলহাজতে পাঠানোর নির্দেশ দেন।

এই ১৩ নেতাকর্মীর মধ্যে রয়েছেন যারা জীবননগর উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক শাহাজাহান আলী, জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য ও জেলা কৃষকদলের আহ্বায়ক মোকাররম হোসেন, দামুড়হুদা উপজেলা বিএনপির সভাপতি মনিরুজ্জামান মনির, দামুড়হুদা উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক রফিকুল হাসান তনু, দামুড়হুদা উপজেলা যুবদলের আহ্বায়ক মাহাবুর রহমান বাচ্চু এবং দামুড়হুদা উপজেলা যুবদলের সদস্য সচিব মিল্টন।

মামলার বিবরণে উল্লেখ করা হয়, ২০২৩ সালের ২ নভেম্বর ভোরে দামুড়হুদা উপজেলার জয়রামপুর কাঠালতলা মোড়ে যাত্রী ছাউনির পাশের মাঠে বেশ কয়েকজন মিলে সরকারবিরোধী কর্মকাণ্ডে লিপ্ত হওয়ার জন্য জড়ো হন।

তাদের কাছে ছিল বোমা। তারা সরকারি সম্পদ নষ্ট করতে সেখানে অবস্থান করছিলেন।

খবর পেয়ে দামুড়হুদা থানা পুলিশ সেখানে অভিযান চালিয়ে পাঁচজনকে আটক করে। এসময় তাদের কাছ থেকে বোমা সদৃশ বস্তু, বিস্ফোরিত বোমা ও লাঠি উদ্ধার করা হয়।

পরে দামুড়হুদা মডেল থানার সেই সময়ের উপপরিদর্শক (এসআই) ওবায়দুর রহমান বাদী হয়ে ৪০ জনের নাম উল্লেখ করে আরও ৫০/৬০ জনকে আসামি করে বিস্ফোরক ও বিশেষ ক্ষমতা আইনে মামলা করেন।

এ ঘটনায় অভিযুক্ত এ ১৩ জন উচ্চ আদালত থেকে ছয় সপ্তাহের আগাম জামিন পেয়েছিলেন।

গত ২৭ মার্চ জামিনের মেয়াদ শেষ হয়। এজন্য মঙ্গলবার (১৪ মে) দুপুরে আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন চাইলে, বিচারক তাদের জামিন নামঞ্জুর করে জেলহাজতে পাঠানোর নির্দেশ দেন।