০২:২৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ১৪ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

হারানো ৩৪ টি স্মার্টফোন ও খোয়া যাওয়া বিকাশের টাকা উদ্ধার ও হস্তান্তর করলো চুয়াডাঙ্গা সাইবার ক্রাইম ইনভেস্টিগেশন

  • Update Time : ০৯:০৪:২২ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৭ মার্চ ২০২৪
  • ১০৬ Time View

 

মোঃ আব্দুল্লাহ হক: চুয়াডাঙ্গা জেলার বিভিন্ন এলাকার মানুষের হারানো ৩৪ টি স্মার্টফোন ও বিকাশের খোয়া যাওয়া টাকা উদ্ধার করলো চুয়াডাঙ্গা সাইবার ক্রাইম ইনভেস্টিগেশন সেল।

 চুয়াডাঙ্গা সাইবার ক্রাইম ইনভেস্টিগেশন সেল কর্তৃক আয়োজিত চুয়াডাঙ্গা পুলিশ সুপারের কার্যালয় সম্মেলন কক্ষে বুধবার সকাল ১১ টায় হারানো মোবাইল ফোন ও বিকাশের টাকা উদ্ধার পূর্বক প্রকৃত মালিককে হস্তান্তর করে চুয়াডাঙ্গা জেলা পুলিশ। হারানো মোবাইল ফোন ও বিকাশের টাকা আনুষ্ঠানিকভাবে হস্তান্তর কালে উপস্থিত ছিলেন চুয়াডাঙ্গার পুলিশ সুপার আর এম ফয়জুর রহমান,  

পুলিশ সুপার, চুয়াডাঙ্গা’র প্রত্যক্ষ দিকনির্দেশনায় সাইবার ক্রাইম ইনভেস্টিগেশন সেল ধারাবাহিকভাবে সাফল্য ও উদ্ধার কার্যক্রম অব্যাহত রেখেছে। তারই ধারাবাহিকতায় চুয়াডাঙ্গা জেলা পুলিশের সাইবার ক্রাইম ইনভেস্টিগেশন সেলে কর্মরত চৌকস অফিসারগণ তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে দেশের বিভিন্ন অঞ্চল হতে হারানো মোবাইল ফোন ও বিকাশ/নগদ/রকেট প্রতারণা এবং ডিজিট ভুল হয়ে খোয়া যাওয়া টাকা উদ্ধার করে। সাইবার ক্রাইম ইনভেস্টিগেশন সেল কর্তৃক উদ্ধারকৃত বিভিন্ন মডেলের ৩৪(চৌত্রিশ)টি স্মার্ট ফোন এবং মোবাইল ফাইন্যান্সসিয়াল সার্ভিসে খোয়া যাওয়া ১,২০,০০০/-(এক লক্ষ বিশ হাজার) টাকা উদ্ধার পূর্বক পুলিশ সুপার, চুয়াডাঙ্গা আনুষ্ঠানিকভাবে হস্তান্তর করেন।

এসময় হারানো মোবাইল ফোন ও বিকাশ/নগদ/রকেট প্রতারণা টাকা হাতে পেয়ে ভুক্তভোগীরা আনন্দে আপ্লুত হয়ে পড়েন। চুয়াডাঙ্গা সদর থানাধীন ডিঙ্গেদহ বাজারের বিকাশ ব্যবসায়ী তমাল হোসেন বলেন, ‘ডিঙ্গেদহ বাজারে আমাদের বিকাশের এজেন্ট হিসাবে টাকা লেনদেন করি। অপরিচিত এক ব্যক্তি আমার এজেন্ট নম্বরে ৫০ হাজার টাকা ক্যাশ আউট করে। আমি তাকে উক্ত টাকা প্রদান করার পর ব্যালেন্স চেক করে দেখতে পারি আমার এজেন্ট নাম্বারে টাকা অ্যাড হয়নি। ভুয়া মেসেজ দিয়ে প্রতারণা পূর্বক আমার নিকট থেকে উক্ত টাকা নিয়ে নেয়।পরবর্তীতে সাইবার ক্রাইম ইনভেস্টিগেশন সেল, চুয়াডাঙ্গার শরণাপন্ন হলে তথ্য প্রযুক্তির সহযোগীতা আমার কষ্টার্জিত টাকা উদ্ধার পূর্বক ফেরত আনতে সক্ষম হয়। আমার কষ্টার্জিত টাকা সাইবার টিমের আন্তরিকতায় এত দ্রুত ফিরে পাবো ভাবতে পারিনি’। পুলিশ সুপার ও সাইবার ক্রাইম ইনভেস্টিগেশন, চুয়াডাঙ্গায় কর্মরত সদস্যদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।

উক্ত অনুষ্ঠানে আরোও উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম অ্যান্ড অপস্) মোঃ নাজিম উদ্দিন আল আজাদ, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার(সদর সার্কেল),চুয়াডাঙ্গা আনিসুজ্জামান,; সাইবার ক্রাইম ইনভেস্টিগেশন সেল, ইনচার্জ মোহাম্মদ মোর্শেদ হোসেন খাঁ,;অফিসার ইনচার্জ, জেলা গোয়েন্দা শাখা ফেরদৌস ওয়াহিদ, চুয়াডাঙ্গাসহ সাইবার ইনভেস্টিগেশন সেল, চুয়াডাঙ্গায় কর্মরত অফিসারগণ।

জনপ্রিয়

ভালো মানুষ  —- রফিকুল ইসলাম 

হারানো ৩৪ টি স্মার্টফোন ও খোয়া যাওয়া বিকাশের টাকা উদ্ধার ও হস্তান্তর করলো চুয়াডাঙ্গা সাইবার ক্রাইম ইনভেস্টিগেশন

Update Time : ০৯:০৪:২২ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৭ মার্চ ২০২৪

 

মোঃ আব্দুল্লাহ হক: চুয়াডাঙ্গা জেলার বিভিন্ন এলাকার মানুষের হারানো ৩৪ টি স্মার্টফোন ও বিকাশের খোয়া যাওয়া টাকা উদ্ধার করলো চুয়াডাঙ্গা সাইবার ক্রাইম ইনভেস্টিগেশন সেল।

 চুয়াডাঙ্গা সাইবার ক্রাইম ইনভেস্টিগেশন সেল কর্তৃক আয়োজিত চুয়াডাঙ্গা পুলিশ সুপারের কার্যালয় সম্মেলন কক্ষে বুধবার সকাল ১১ টায় হারানো মোবাইল ফোন ও বিকাশের টাকা উদ্ধার পূর্বক প্রকৃত মালিককে হস্তান্তর করে চুয়াডাঙ্গা জেলা পুলিশ। হারানো মোবাইল ফোন ও বিকাশের টাকা আনুষ্ঠানিকভাবে হস্তান্তর কালে উপস্থিত ছিলেন চুয়াডাঙ্গার পুলিশ সুপার আর এম ফয়জুর রহমান,  

পুলিশ সুপার, চুয়াডাঙ্গা’র প্রত্যক্ষ দিকনির্দেশনায় সাইবার ক্রাইম ইনভেস্টিগেশন সেল ধারাবাহিকভাবে সাফল্য ও উদ্ধার কার্যক্রম অব্যাহত রেখেছে। তারই ধারাবাহিকতায় চুয়াডাঙ্গা জেলা পুলিশের সাইবার ক্রাইম ইনভেস্টিগেশন সেলে কর্মরত চৌকস অফিসারগণ তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে দেশের বিভিন্ন অঞ্চল হতে হারানো মোবাইল ফোন ও বিকাশ/নগদ/রকেট প্রতারণা এবং ডিজিট ভুল হয়ে খোয়া যাওয়া টাকা উদ্ধার করে। সাইবার ক্রাইম ইনভেস্টিগেশন সেল কর্তৃক উদ্ধারকৃত বিভিন্ন মডেলের ৩৪(চৌত্রিশ)টি স্মার্ট ফোন এবং মোবাইল ফাইন্যান্সসিয়াল সার্ভিসে খোয়া যাওয়া ১,২০,০০০/-(এক লক্ষ বিশ হাজার) টাকা উদ্ধার পূর্বক পুলিশ সুপার, চুয়াডাঙ্গা আনুষ্ঠানিকভাবে হস্তান্তর করেন।

এসময় হারানো মোবাইল ফোন ও বিকাশ/নগদ/রকেট প্রতারণা টাকা হাতে পেয়ে ভুক্তভোগীরা আনন্দে আপ্লুত হয়ে পড়েন। চুয়াডাঙ্গা সদর থানাধীন ডিঙ্গেদহ বাজারের বিকাশ ব্যবসায়ী তমাল হোসেন বলেন, ‘ডিঙ্গেদহ বাজারে আমাদের বিকাশের এজেন্ট হিসাবে টাকা লেনদেন করি। অপরিচিত এক ব্যক্তি আমার এজেন্ট নম্বরে ৫০ হাজার টাকা ক্যাশ আউট করে। আমি তাকে উক্ত টাকা প্রদান করার পর ব্যালেন্স চেক করে দেখতে পারি আমার এজেন্ট নাম্বারে টাকা অ্যাড হয়নি। ভুয়া মেসেজ দিয়ে প্রতারণা পূর্বক আমার নিকট থেকে উক্ত টাকা নিয়ে নেয়।পরবর্তীতে সাইবার ক্রাইম ইনভেস্টিগেশন সেল, চুয়াডাঙ্গার শরণাপন্ন হলে তথ্য প্রযুক্তির সহযোগীতা আমার কষ্টার্জিত টাকা উদ্ধার পূর্বক ফেরত আনতে সক্ষম হয়। আমার কষ্টার্জিত টাকা সাইবার টিমের আন্তরিকতায় এত দ্রুত ফিরে পাবো ভাবতে পারিনি’। পুলিশ সুপার ও সাইবার ক্রাইম ইনভেস্টিগেশন, চুয়াডাঙ্গায় কর্মরত সদস্যদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।

উক্ত অনুষ্ঠানে আরোও উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম অ্যান্ড অপস্) মোঃ নাজিম উদ্দিন আল আজাদ, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার(সদর সার্কেল),চুয়াডাঙ্গা আনিসুজ্জামান,; সাইবার ক্রাইম ইনভেস্টিগেশন সেল, ইনচার্জ মোহাম্মদ মোর্শেদ হোসেন খাঁ,;অফিসার ইনচার্জ, জেলা গোয়েন্দা শাখা ফেরদৌস ওয়াহিদ, চুয়াডাঙ্গাসহ সাইবার ইনভেস্টিগেশন সেল, চুয়াডাঙ্গায় কর্মরত অফিসারগণ।