০৪:১৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ২০ অগাস্ট ২০২৫, ৫ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

মেহেরপুরে মাদক ব্যবসায়ী যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

  • Update Time : ১২:৫২:০৮ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১০ অক্টোবর ২০২৩
  • 104

মেহেরপুরে হেরোইন রাখার অভিযোগে তাজুল ইসলাম তাজু নামের এক মাদক ব্যবসায়ীকে যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ড ও ২০ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরও ছয় মাসের দন্ডাদেশ দিয়েছে আদালত।

সোমবার ৯ অক্টোবর দুপুরে মেহেরপুর জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মোঃ শহীদুল্লাহ এ রায় দেন। সাজাপ্রাপ্ত মাদক ব্যবসায়ী তাজুল ইসলাম মেহেরপুর পৌরসভার ৯ নম্বর ওয়ার্ডের এমদাদ হোসেনের ছেলে।

মামলার অভিযোগ পত্র থেকে জানা গেছে, ২০১৯ সালের ২ সেপ্টেম্বর দুপুর মেহেরপুর জেলা গোয়েন্দা বিভাগের এস আই আব্দুল্লাহ আল মামুনের নেতৃত্বে ডিবি পুলিশের একটি দল তাজুল ইসলামের বাড়ির সামনে থেকে তাজুল ইসলামকে আটক করে। এ সময় তার কাছ থেকে ৮০ গ্রাম হেরোইন উদ্ধার করা হয়। মামলায় ৮ জন সাক্ষী তাদের সাক্ষ্য প্রদান করেন।

মামলার অপর আসামি আলফাজ হোসেনের বিরুদ্ধে আনিত অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় তাকে বেকসুর খালাস দেওয়া হয়। মামলায় রাষ্ট্রপক্ষে পাবলিক প্রসিকিউটর পল্লব ভট্টাচার্য এবং আসামী পক্ষে অ্যাডভোকেট এহান উদ্দিন মনা কৌশলী ছিলেন।

Tag :
জনপ্রিয়

মুন্সিগঞ্জ রেলস্টেশনে টাকা চুরি হওয়া জোছনা পাগলীর পাশে স্টুডেন্টস ওয়েলফেয়ার এন্ড সোসাইটি ডেভেলপমেন্ট অ্যাসোসিয়েশন

মেহেরপুরে মাদক ব্যবসায়ী যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

Update Time : ১২:৫২:০৮ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১০ অক্টোবর ২০২৩

মেহেরপুরে হেরোইন রাখার অভিযোগে তাজুল ইসলাম তাজু নামের এক মাদক ব্যবসায়ীকে যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ড ও ২০ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরও ছয় মাসের দন্ডাদেশ দিয়েছে আদালত।

সোমবার ৯ অক্টোবর দুপুরে মেহেরপুর জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মোঃ শহীদুল্লাহ এ রায় দেন। সাজাপ্রাপ্ত মাদক ব্যবসায়ী তাজুল ইসলাম মেহেরপুর পৌরসভার ৯ নম্বর ওয়ার্ডের এমদাদ হোসেনের ছেলে।

মামলার অভিযোগ পত্র থেকে জানা গেছে, ২০১৯ সালের ২ সেপ্টেম্বর দুপুর মেহেরপুর জেলা গোয়েন্দা বিভাগের এস আই আব্দুল্লাহ আল মামুনের নেতৃত্বে ডিবি পুলিশের একটি দল তাজুল ইসলামের বাড়ির সামনে থেকে তাজুল ইসলামকে আটক করে। এ সময় তার কাছ থেকে ৮০ গ্রাম হেরোইন উদ্ধার করা হয়। মামলায় ৮ জন সাক্ষী তাদের সাক্ষ্য প্রদান করেন।

মামলার অপর আসামি আলফাজ হোসেনের বিরুদ্ধে আনিত অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় তাকে বেকসুর খালাস দেওয়া হয়। মামলায় রাষ্ট্রপক্ষে পাবলিক প্রসিকিউটর পল্লব ভট্টাচার্য এবং আসামী পক্ষে অ্যাডভোকেট এহান উদ্দিন মনা কৌশলী ছিলেন।