১১:৫৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৯ অগাস্ট ২০২৫, ৪ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

চুয়াডাঙ্গায় গরুর জন্য আবাসিক হোটেল, প্রতিদিন ভাড়া ৫০০ টাকা

 

 

চুয়াডাঙ্গার দামুড়হুদা উপজেলার ডুগডুগি বাজারে গরুর জন্য গড়ে উঠেছে ব্যতিক্রমধর্মী একটি আবাসিক হোটেল—‘আরিফ গবাদি প্রাণীর হোটেল কাম ওয়্যারহাউস’। গরু রাখার জন্য প্রতিদিন গুনতে হবে ৫০০ টাকা। হোটেলে রয়েছে গরুর গোসল, দিনে চার বেলা খাবার, ঘোরাফেরার সুযোগসহ উন্নত ব্যবস্থাপনা।

 

এই অভিনব উদ্যোগ নিয়েছেন স্থানীয় গরু ব্যবসায়ী আরিফুল ইসলাম। তার মতে, গরু কিনে আরেকটি গরু কেনার সময় আগের গরু কোথায় রাখবেন—এ দুশ্চিন্তা থেকেই এই হোটেলের ধারণা। হাটের পাশে হওয়ায় ব্যাপারীরা এখানে গরু রেখে অন্য হাটে গিয়ে আরেকটি গরু কিনতে পারছেন।

 

হোটেলে আপাতত ১৭টি গরু রাখার ব্যবস্থা রয়েছে। সিসিটিভির আওতায় আনার পরিকল্পনা রয়েছে এবং ভবিষ্যতে হোটেলটি আরও সম্প্রসারণ করা হবে।

 

গরুর জন্য নির্ধারিত খাবার পাত্রে সবসময় খাবার মজুত থাকে—গরু যখন খেতে চায়, তখনই খেতে পারে। পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন পরিবেশে প্রশিক্ষিত কর্মীরা গরুর দেখভাল করেন।

 

চুয়াডাঙ্গা প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের উপপরিচালক ডা. সাহাবুদ্দিন বলেন, “এটি একটি সময়োপযোগী ও প্রশংসনীয় উদ্যোগ। ব্যাপারীরা এর মাধ্যমে উপকৃত হচ্ছেন। ভবিষ্যতে এই হোটেলের পরিধি আরও বাড়বে বলে আশা করছি।”

 

 

জনপ্রিয়

চুয়াডাঙ্গায় সার ও বীজ মনিটরিং কমিটির মাসিক সভা অনুষ্ঠিত

চুয়াডাঙ্গায় গরুর জন্য আবাসিক হোটেল, প্রতিদিন ভাড়া ৫০০ টাকা

Update Time : ১১:৫৬:৫৫ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৫ জুন ২০২৫

 

 

চুয়াডাঙ্গার দামুড়হুদা উপজেলার ডুগডুগি বাজারে গরুর জন্য গড়ে উঠেছে ব্যতিক্রমধর্মী একটি আবাসিক হোটেল—‘আরিফ গবাদি প্রাণীর হোটেল কাম ওয়্যারহাউস’। গরু রাখার জন্য প্রতিদিন গুনতে হবে ৫০০ টাকা। হোটেলে রয়েছে গরুর গোসল, দিনে চার বেলা খাবার, ঘোরাফেরার সুযোগসহ উন্নত ব্যবস্থাপনা।

 

এই অভিনব উদ্যোগ নিয়েছেন স্থানীয় গরু ব্যবসায়ী আরিফুল ইসলাম। তার মতে, গরু কিনে আরেকটি গরু কেনার সময় আগের গরু কোথায় রাখবেন—এ দুশ্চিন্তা থেকেই এই হোটেলের ধারণা। হাটের পাশে হওয়ায় ব্যাপারীরা এখানে গরু রেখে অন্য হাটে গিয়ে আরেকটি গরু কিনতে পারছেন।

 

হোটেলে আপাতত ১৭টি গরু রাখার ব্যবস্থা রয়েছে। সিসিটিভির আওতায় আনার পরিকল্পনা রয়েছে এবং ভবিষ্যতে হোটেলটি আরও সম্প্রসারণ করা হবে।

 

গরুর জন্য নির্ধারিত খাবার পাত্রে সবসময় খাবার মজুত থাকে—গরু যখন খেতে চায়, তখনই খেতে পারে। পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন পরিবেশে প্রশিক্ষিত কর্মীরা গরুর দেখভাল করেন।

 

চুয়াডাঙ্গা প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের উপপরিচালক ডা. সাহাবুদ্দিন বলেন, “এটি একটি সময়োপযোগী ও প্রশংসনীয় উদ্যোগ। ব্যাপারীরা এর মাধ্যমে উপকৃত হচ্ছেন। ভবিষ্যতে এই হোটেলের পরিধি আরও বাড়বে বলে আশা করছি।”