০১:০৬ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১০ মে ২০২৪, ২৬ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

দামুড়হুদার রাসেলের বাড়িতে বিয়ের দাবীতে প্রেমিকার অনশন

  • Update Time : ০৫:৩৪:১৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৪
  • ১৩৪ Time View

চুয়াডাঙ্গা অফিস:চুয়াডাঙ্গা জেলার দামুড়হুদা উপজেলার কুড়ুলগাছি গ্রামের আবু সাইম এর ছেলে ঢাকাতে ফায়ার সার্ভিসে কর্মরত রাসেলের বাড়িতে বিয়ের দাবীতে উপজেলার জুড়ানপুর ইউনিয়নের বিষ্ণপুর গ্রামের কলেজ পড়ুয়া যুবতীর অনশন ধর্মঘট করার ঘটনা ঘটেছে।

জানা গেছে, গতকাল বুধবার বিকাল ৩ টার দিকে জুড়ানপুর ইউনিয়নের বিষ্ণুপুর গ্রামের কবির উদ্দীন কালুর কলেজ পড়ুয়া মেয়ে ফাতেমা (১৯) বিয়ের দাবীতে রাসেল এর বাড়িতে উঠে।এসময় রাসেল বাড়ি ছেড়ে পালিয়ে যায়।ফাতেমা জানান রাসেলের সাথে আমার টিকটকে পরিচয়।

সেখান থেকেই তার সাথে আমার নাম্বার আদান প্রদান হয়।তারপর রাসেল আমাকে নিয়ে একাধিকবার বিভিন্ন পার্কে নিয়ে যায় ও আমার সাথে অন্তরঙ্গ মূর্হুত কাটাই। এখন সে আমার সাথে যোগাযোগ বন্ধ রেখেছে।

তাই বাধ্য হয়ে তার বাড়ি এসেছি।সে বিয়ে না করলে আমার আর মরা ছাড়া উপায় থাকবে না।আমার সামনে একটাই পথ খোলা সেটা হলো রাসেল বিয়ে না করলে আত্মহত্যা।আমি এ মুখ আর কাউকে দেখাতে পারবোনা।এ বিষয়ে জানতে রাসেল ও তার পরিবারের লোকজনের সাথে যোগাযোগ করা হলে তাদের কাউকে বাড়ি পাওয়া যায়নি।ঘটনার পর থেকেই তারা লাপাত্তা হয়েছে।

স্থানীয়রা জানান মেয়েটির জীবন নিয়ে ছিনিমিনি খেলা রাসেলের ঠিক হয়নি।তার বিচার হওয়া দরকার।ফাতেমা জানান তিনি রাসেলের বিরুদ্ধে ফায়ার সার্ভিসের পরিচালক বরাবর লিখিত অভিযোগ করবেন রাসেলের বিরুদ্ধে

রপ্তানি এবং বাণিজ্য খাতে বিশেষ অবদানের জন্য আবারও সিআইপি হলেন এম এ রাজ্জাক খান রাজ

দামুড়হুদার রাসেলের বাড়িতে বিয়ের দাবীতে প্রেমিকার অনশন

Update Time : ০৫:৩৪:১৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৪

চুয়াডাঙ্গা অফিস:চুয়াডাঙ্গা জেলার দামুড়হুদা উপজেলার কুড়ুলগাছি গ্রামের আবু সাইম এর ছেলে ঢাকাতে ফায়ার সার্ভিসে কর্মরত রাসেলের বাড়িতে বিয়ের দাবীতে উপজেলার জুড়ানপুর ইউনিয়নের বিষ্ণপুর গ্রামের কলেজ পড়ুয়া যুবতীর অনশন ধর্মঘট করার ঘটনা ঘটেছে।

জানা গেছে, গতকাল বুধবার বিকাল ৩ টার দিকে জুড়ানপুর ইউনিয়নের বিষ্ণুপুর গ্রামের কবির উদ্দীন কালুর কলেজ পড়ুয়া মেয়ে ফাতেমা (১৯) বিয়ের দাবীতে রাসেল এর বাড়িতে উঠে।এসময় রাসেল বাড়ি ছেড়ে পালিয়ে যায়।ফাতেমা জানান রাসেলের সাথে আমার টিকটকে পরিচয়।

সেখান থেকেই তার সাথে আমার নাম্বার আদান প্রদান হয়।তারপর রাসেল আমাকে নিয়ে একাধিকবার বিভিন্ন পার্কে নিয়ে যায় ও আমার সাথে অন্তরঙ্গ মূর্হুত কাটাই। এখন সে আমার সাথে যোগাযোগ বন্ধ রেখেছে।

তাই বাধ্য হয়ে তার বাড়ি এসেছি।সে বিয়ে না করলে আমার আর মরা ছাড়া উপায় থাকবে না।আমার সামনে একটাই পথ খোলা সেটা হলো রাসেল বিয়ে না করলে আত্মহত্যা।আমি এ মুখ আর কাউকে দেখাতে পারবোনা।এ বিষয়ে জানতে রাসেল ও তার পরিবারের লোকজনের সাথে যোগাযোগ করা হলে তাদের কাউকে বাড়ি পাওয়া যায়নি।ঘটনার পর থেকেই তারা লাপাত্তা হয়েছে।

স্থানীয়রা জানান মেয়েটির জীবন নিয়ে ছিনিমিনি খেলা রাসেলের ঠিক হয়নি।তার বিচার হওয়া দরকার।ফাতেমা জানান তিনি রাসেলের বিরুদ্ধে ফায়ার সার্ভিসের পরিচালক বরাবর লিখিত অভিযোগ করবেন রাসেলের বিরুদ্ধে