১১:৫২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৯ অগাস্ট ২০২৫, ৪ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

চুয়াডাঙ্গায় রাজ্জাক খান রাজের উদ্যোগে বিজয় দিবস পালন।

  • Update Time : ১১:১৭:০৭ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৬ ডিসেম্বর ২০২৩
  • 155

মোঃ আব্দুল্লাহ হক চুয়াডাঙ্গা:

বিজয়ের লাল ছুঁয়ে যাক সবুজে এ স্লোগানকে সামনে রেখে দর্শনায় যথাযোগ্য মর্যাদায় নানা আয়োজনে মহান বিজয় দিবস পালিত হয়েছে।

এম এ রাজ্জাক খান রাজের উদ্যোগে যথাযোগ্য মর্যাদায় বিজয় দিবস পালন হয়েছে, স্মৃতিস্তম্ভে পুষ্পস্তবক অর্পণ , রেলি,দোয়া ও আলোচনা সভা কুচকাওয়াজ এর মধ্যে দিয়ে এই দিনটি পালিত হয়। সকালেই নেতাকর্মীদের চুয়াডাঙ্গা ১ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী এম এ রাজ্জাক খান রাজ চুয়াডাঙ্গা শহীদ হাসান চত্বরে মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে শনিবার ১৬ ডিসেম্বর সকাল ৯ টা থেকেই হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙ্গালী, মহান স্বাধীনতা যুদ্ধের স্থপতি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মজিবুর রহমানের প্রতি শ্রদ্ধা ও ১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণকারী দেশের তরে অকাতরে জীবন উৎসর্গকারী সকল শহীদদের স্মরণে শহীদ স্মৃতিস্তম্ভেপুষ্পস্তবক অর্পণ করে দেশের জন্য জীবন উৎসর্গকারী শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।

 

শহীদ মুক্তিযোদ্ধা স্মৃতিস্তম্ভে পুষ্পস্তবক অর্পণ শেষে শহীদদের প্রতি সম্মান প্রদর্শণ করেন এবং সেখানে কিছুক্ষণ নীরবে দাঁড়িয়ে থেকে শহীদদের স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। পুষ্পস্তবক অর্পণ শেষে শহীদদের বিদেহী আত্মার শান্তি কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়।

এসময় রাজ্জাক খান রাজ -সিআইপি বলেন আজ ১৬ই ডিসেম্বর, আমাদের মহান বিজয় দিবস। এই দিনে আমরা সবাই গভীর শ্রদ্ধা ও ভালোবাসায় স্মরণ করি আমাদের শহীদ মুক্তিযোদ্ধা ও বুদ্ধিজীবীদের। তাদের আত্মত্যাগের বিনিময়ে আমরা পেয়েছি স্বাধীন ও সার্বভৌম বাংলাদেশ।

বিজয় দিবসের এই দিনে আমরা আবারও স্মরণ করি মুক্তিযুদ্ধের গৌরবময় ইতিহাস। আমরা জানি, এই বিজয় আসেনি সহজে। পাকিস্তানি হানাদারদের বিরুদ্ধে দীর্ঘ ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের পর আমরা এ বিজয় অর্জন করি।এই বিজয়ের পিছনে রয়েছে আমাদের বীর মুক্তিযোদ্ধাদের অসামান্য আত্মত্যাগ ও বীরত্ব। তারা দেশমাতৃকার জন্য বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিয়েছেন। তাদের এই আত্মত্যাগ আমাদের চিরকালের অনুপ্রেরণা।

আজ আমরা স্বাধীন দেশে বসবাস করছি। কিন্তু মুক্তিযুদ্ধের স্বপ্ন আজও পুরোপুরি পূরণ হয়নি। আমাদের দেশে এখনও গণতন্ত্রের চর্চা নেই, আইনের শাসন নেই, দুর্নীতি ও অনিয়ম বিরাজমান।তাই আমাদের সকলের উচিত এই সমস্যাগুলো সমাধানের জন্য একসাথে কাজ করা। আমাদের মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বুকে ধারণ করে দেশ গঠনে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে।

আসুন আমরা সকলে মিলে দেশকে একটি সুন্দর ও সমৃদ্ধ দেশ হিসেবে গড়ে তুলি।

 

এসময় চুয়াডাঙ্গা জেলা আওয়ামী লীগ ও অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

Tag :
জনপ্রিয়

চুয়াডাঙ্গায় সার ও বীজ মনিটরিং কমিটির মাসিক সভা অনুষ্ঠিত

চুয়াডাঙ্গায় রাজ্জাক খান রাজের উদ্যোগে বিজয় দিবস পালন।

Update Time : ১১:১৭:০৭ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৬ ডিসেম্বর ২০২৩

মোঃ আব্দুল্লাহ হক চুয়াডাঙ্গা:

বিজয়ের লাল ছুঁয়ে যাক সবুজে এ স্লোগানকে সামনে রেখে দর্শনায় যথাযোগ্য মর্যাদায় নানা আয়োজনে মহান বিজয় দিবস পালিত হয়েছে।

এম এ রাজ্জাক খান রাজের উদ্যোগে যথাযোগ্য মর্যাদায় বিজয় দিবস পালন হয়েছে, স্মৃতিস্তম্ভে পুষ্পস্তবক অর্পণ , রেলি,দোয়া ও আলোচনা সভা কুচকাওয়াজ এর মধ্যে দিয়ে এই দিনটি পালিত হয়। সকালেই নেতাকর্মীদের চুয়াডাঙ্গা ১ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী এম এ রাজ্জাক খান রাজ চুয়াডাঙ্গা শহীদ হাসান চত্বরে মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে শনিবার ১৬ ডিসেম্বর সকাল ৯ টা থেকেই হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙ্গালী, মহান স্বাধীনতা যুদ্ধের স্থপতি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মজিবুর রহমানের প্রতি শ্রদ্ধা ও ১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণকারী দেশের তরে অকাতরে জীবন উৎসর্গকারী সকল শহীদদের স্মরণে শহীদ স্মৃতিস্তম্ভেপুষ্পস্তবক অর্পণ করে দেশের জন্য জীবন উৎসর্গকারী শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।

 

শহীদ মুক্তিযোদ্ধা স্মৃতিস্তম্ভে পুষ্পস্তবক অর্পণ শেষে শহীদদের প্রতি সম্মান প্রদর্শণ করেন এবং সেখানে কিছুক্ষণ নীরবে দাঁড়িয়ে থেকে শহীদদের স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। পুষ্পস্তবক অর্পণ শেষে শহীদদের বিদেহী আত্মার শান্তি কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়।

এসময় রাজ্জাক খান রাজ -সিআইপি বলেন আজ ১৬ই ডিসেম্বর, আমাদের মহান বিজয় দিবস। এই দিনে আমরা সবাই গভীর শ্রদ্ধা ও ভালোবাসায় স্মরণ করি আমাদের শহীদ মুক্তিযোদ্ধা ও বুদ্ধিজীবীদের। তাদের আত্মত্যাগের বিনিময়ে আমরা পেয়েছি স্বাধীন ও সার্বভৌম বাংলাদেশ।

বিজয় দিবসের এই দিনে আমরা আবারও স্মরণ করি মুক্তিযুদ্ধের গৌরবময় ইতিহাস। আমরা জানি, এই বিজয় আসেনি সহজে। পাকিস্তানি হানাদারদের বিরুদ্ধে দীর্ঘ ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের পর আমরা এ বিজয় অর্জন করি।এই বিজয়ের পিছনে রয়েছে আমাদের বীর মুক্তিযোদ্ধাদের অসামান্য আত্মত্যাগ ও বীরত্ব। তারা দেশমাতৃকার জন্য বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিয়েছেন। তাদের এই আত্মত্যাগ আমাদের চিরকালের অনুপ্রেরণা।

আজ আমরা স্বাধীন দেশে বসবাস করছি। কিন্তু মুক্তিযুদ্ধের স্বপ্ন আজও পুরোপুরি পূরণ হয়নি। আমাদের দেশে এখনও গণতন্ত্রের চর্চা নেই, আইনের শাসন নেই, দুর্নীতি ও অনিয়ম বিরাজমান।তাই আমাদের সকলের উচিত এই সমস্যাগুলো সমাধানের জন্য একসাথে কাজ করা। আমাদের মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বুকে ধারণ করে দেশ গঠনে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে।

আসুন আমরা সকলে মিলে দেশকে একটি সুন্দর ও সমৃদ্ধ দেশ হিসেবে গড়ে তুলি।

 

এসময় চুয়াডাঙ্গা জেলা আওয়ামী লীগ ও অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।