০৮:৫৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০৯ মে ২০২৪, ২৬ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

চুয়াডাঙ্গা ১ আসনে- জনপ্রিয়তার শীর্ষে স্বতন্ত্র প্রার্থী রাজ্জাক খান

  • Update Time : ০৫:৩৬:০৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১২ ডিসেম্বর ২০২৩
  • ১৬৮ Time View

মোঃ আব্দুল্লাহ হক চুয়াডাঙ্গা:আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে চুয়াডাঙ্গা-১ আসনের স্বতন্ত্র এমপি প্রার্থী এম এ রাজ্জাক খান রাজের পক্ষে হাজার হাজার মানুষের সমর্থন ও ভালোবাসায় ও মাঠজরিপে জনপ্রিয়তার শীর্ষে রাজ্জাক খান রাজ এগিয়ে।বাংলাদেশের সফল ব্যবসায়ী সিআইপি, মিনিস্টার মাইওয়ান গ্রুপের চেয়ারম্যান , এফবিসিসিআইয়ের ভাইস প্রেসিডেন্ট, কেন্দ্রীয় আওয়ামীলীগের অর্থ ও পরিকল্পনা বিষয়ক উপকমিটির সদস্য।তিনি দীর্ঘ ১৫ বছর ধরে চুয়াডাঙ্গা-১ আসনে আওয়ামী লীগের একটি শক্তিশালী দুর্গ বা ঘাঁটি গড়ে তুলেছেন। পাশাপাশি তিনি মহামারী করোনা ভাইরাস লকডাউনের সময় নিজের জীবনের মায়া ত্যাগ করে নিজের বাড়িকে বানিয়েছিলেন হাসপাতাল , ফ্রি অক্সিজেন সেবা সহ ঘরবন্দী মানুষের বাড়ি বাড়ি যেয়ে নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব চাল, ডাল, তেল, আলু নগদ টাকা সহ করোনা ভাইরাস মোকাবেলার বিভিন্ন উপকরন মানুষের মাঝে বিতরণ করে পেয়েছিলেন একজন জন দরদী নেতার খেতাব। তার চিন্তা ও চেতনা সমাজের নিপীড়িত নির্যাতন মানুষের সুখে-দুঃখে পাশে থাকার। তার চিন্তা ও চেতনা এলাকার উন্নয়ন। দীর্ঘদিন ধরে তিনি চুয়াডাঙ্গা-১ আসনের মানুষের কাছে একজন নিঃস্বার্থ এবং ত্যাগী নেতা হিসাবেই পরিচিতি লাভ করেছেন। তাকে নিয়ে এলাকার মানুষ স্বপ্ন দেখেন, তাকে নিয়ে মানুষ মহান আল্লাহ পাকের কাছে প্রার্থনা করেন। বেশীরভাগ মানুষের দাবী স্বতন্ত্র প্রার্থী এম এ রাজ্জাক খান রাজ এমপি নির্বাচিত হলে সাধারণ মানুষের মাঝে রাস্ট্রে সকল বরাদ্দের সুষম বন্টন হবে। স্বতন্ত্র প্রার্থী এম এ রাজ্জাক খান রাজ এমপি নির্বাচিত হলে এলাকার উন্নয়ন ও অগ্রযাত্রায় ব্যপক উন্নতী হবে, চুয়াডাঙ্গা-১ আসন একটি বেকারত্ব, দারিদ্র্যমুক্ত, দুর্নীতি ও দুঃশাসন মুক্ত স্মার্ট চুয়াডাঙ্গা হিসেবে স্বীকৃতি পাবে। উন্নয়নের জোয়ারে ভাসবে বাংলাদেশের প্রথম অস্থায়ী রাজধানী চুয়াডাঙ্গা জেলা।

দলমত নির্বিশেষে এলাকার সকল শ্রেনী ও পেশার মানুষের দাবী স্বতন্ত্র প্রার্থী এম এ রাজ্জাক খান রাজ যে প্রতীক নিয়েই নির্বাচন করুন না কেন, বিপুল ভোটে জয়লাভ করবেন। এর পিছনে সব চেয়ে বড় কারন তিনি কর্মী বান্ধব নেতা, তিনি জনগনের কল্যাণের জন্য রাজনীতি করেন, তার কোন চাওয়া-পাওয়া নেই, সে 

আলমডাঙ্গা উপজেলার নাগদাহ ইউনিয়নের ইমদাদুল হক বলেন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী এম এ রাজ্জাক খান রাজ একজন ভালো মনের মানুষ, তিনি করোনা ভাইরাস এর সময় মানুষের দ্বারে দ্বারে চিকিৎসা সেবা অক্সিজেন সরবরাহ, ত্রান সামগ্রী বিতরণ করে নজির স্থাপন করেছেন, তিনি এমপি না হয়েও এলাকার বিভিন্ন মসজিদ মাদ্রাসা সহ বিভিন্ন জায়গায় তিনি তার মানবতার হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন।

জেহালা ইউনিয়নের গচড়াপাড়া গ্রামের পারভেজ বলেন আমার প্রথম ভোট স্বতন্ত্র প্রার্থী এম এ রাজ্জাক খান রাজ কেই দিবো, কারন রাজ্জাক খান একজন যোগ্য প্রার্থী , রাজ্জাক খান এমপি হলে চুয়াডাঙ্গায় ব্যাপক উন্নয়ন ও বেকারত্ব দূর হবে।

এবিষয়ে স্বতন্ত্র স্বতন্ত্র প্রার্থী এম এ রাজ্জাক খান রাজ বলেন, আমি দীর্ঘদিন ছাত্রলীগ ও ও অঙ্গ সংগঠনের রাজনৈতির সাথে জড়িত ছিলাম ও আছি।আমি মুজিব আদর্শের সৈনিক, আমি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার উন্নয়ন ও অগ্রযাত্রাকে সফল করতে আমার এলাকার মানুষের আশা ও আকাঙ্ক্ষা পুরন করতে, সাধারণ মানুষের দাবীর মুখে স্বতন্ত্র এমপি প্রার্থী হয়েছি। চুয়াডাঙ্গা-১ আসনের মানুষ পরিবর্তন চাই, তারা এলাকার উন্নয়ন চাই, তারা আমাকে এমপি হিসাবে দেখতে চাই। আমি দলমত নির্বিশেষে সকল শ্রেনী পেশার মানুষের ভোটে নির্বাচিত হবো বলে আমার বিশ্বাস। আমি নৌকার বিপক্ষে নয় মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা নির্দেশ দিয়েছে তাই আমি চুয়াডাঙ্গা ১ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছি। স্বতন্ত্র প্রার্থী এম এ রাজ্জাক খান রাজ গনমাধ্যমকে বলেন আমার বিরুদ্ধে বিভিন্ন অপপ্রচার চালাচ্ছে বিভিন্ন মহল, মিথ্যা গুজব তথ্য ছড়িয়ে আমার জনপ্রিয়তা হ্রাস করতে চাই কিছু মহল, তিনি আরো বলেন মিথ্যা গুজব দিয়ে আমাকে দমিয়ে রাখা যাবে না, আমি চুয়াডাঙ্গার জনগণের ভাগ্যোর উন্নয়নে ছিলাম আছি থাকবো।

পেশা হিসেবে সাংবাদিকতার অসুবিধা 

চুয়াডাঙ্গা ১ আসনে- জনপ্রিয়তার শীর্ষে স্বতন্ত্র প্রার্থী রাজ্জাক খান

Update Time : ০৫:৩৬:০৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১২ ডিসেম্বর ২০২৩

মোঃ আব্দুল্লাহ হক চুয়াডাঙ্গা:আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে চুয়াডাঙ্গা-১ আসনের স্বতন্ত্র এমপি প্রার্থী এম এ রাজ্জাক খান রাজের পক্ষে হাজার হাজার মানুষের সমর্থন ও ভালোবাসায় ও মাঠজরিপে জনপ্রিয়তার শীর্ষে রাজ্জাক খান রাজ এগিয়ে।বাংলাদেশের সফল ব্যবসায়ী সিআইপি, মিনিস্টার মাইওয়ান গ্রুপের চেয়ারম্যান , এফবিসিসিআইয়ের ভাইস প্রেসিডেন্ট, কেন্দ্রীয় আওয়ামীলীগের অর্থ ও পরিকল্পনা বিষয়ক উপকমিটির সদস্য।তিনি দীর্ঘ ১৫ বছর ধরে চুয়াডাঙ্গা-১ আসনে আওয়ামী লীগের একটি শক্তিশালী দুর্গ বা ঘাঁটি গড়ে তুলেছেন। পাশাপাশি তিনি মহামারী করোনা ভাইরাস লকডাউনের সময় নিজের জীবনের মায়া ত্যাগ করে নিজের বাড়িকে বানিয়েছিলেন হাসপাতাল , ফ্রি অক্সিজেন সেবা সহ ঘরবন্দী মানুষের বাড়ি বাড়ি যেয়ে নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব চাল, ডাল, তেল, আলু নগদ টাকা সহ করোনা ভাইরাস মোকাবেলার বিভিন্ন উপকরন মানুষের মাঝে বিতরণ করে পেয়েছিলেন একজন জন দরদী নেতার খেতাব। তার চিন্তা ও চেতনা সমাজের নিপীড়িত নির্যাতন মানুষের সুখে-দুঃখে পাশে থাকার। তার চিন্তা ও চেতনা এলাকার উন্নয়ন। দীর্ঘদিন ধরে তিনি চুয়াডাঙ্গা-১ আসনের মানুষের কাছে একজন নিঃস্বার্থ এবং ত্যাগী নেতা হিসাবেই পরিচিতি লাভ করেছেন। তাকে নিয়ে এলাকার মানুষ স্বপ্ন দেখেন, তাকে নিয়ে মানুষ মহান আল্লাহ পাকের কাছে প্রার্থনা করেন। বেশীরভাগ মানুষের দাবী স্বতন্ত্র প্রার্থী এম এ রাজ্জাক খান রাজ এমপি নির্বাচিত হলে সাধারণ মানুষের মাঝে রাস্ট্রে সকল বরাদ্দের সুষম বন্টন হবে। স্বতন্ত্র প্রার্থী এম এ রাজ্জাক খান রাজ এমপি নির্বাচিত হলে এলাকার উন্নয়ন ও অগ্রযাত্রায় ব্যপক উন্নতী হবে, চুয়াডাঙ্গা-১ আসন একটি বেকারত্ব, দারিদ্র্যমুক্ত, দুর্নীতি ও দুঃশাসন মুক্ত স্মার্ট চুয়াডাঙ্গা হিসেবে স্বীকৃতি পাবে। উন্নয়নের জোয়ারে ভাসবে বাংলাদেশের প্রথম অস্থায়ী রাজধানী চুয়াডাঙ্গা জেলা।

দলমত নির্বিশেষে এলাকার সকল শ্রেনী ও পেশার মানুষের দাবী স্বতন্ত্র প্রার্থী এম এ রাজ্জাক খান রাজ যে প্রতীক নিয়েই নির্বাচন করুন না কেন, বিপুল ভোটে জয়লাভ করবেন। এর পিছনে সব চেয়ে বড় কারন তিনি কর্মী বান্ধব নেতা, তিনি জনগনের কল্যাণের জন্য রাজনীতি করেন, তার কোন চাওয়া-পাওয়া নেই, সে 

আলমডাঙ্গা উপজেলার নাগদাহ ইউনিয়নের ইমদাদুল হক বলেন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী এম এ রাজ্জাক খান রাজ একজন ভালো মনের মানুষ, তিনি করোনা ভাইরাস এর সময় মানুষের দ্বারে দ্বারে চিকিৎসা সেবা অক্সিজেন সরবরাহ, ত্রান সামগ্রী বিতরণ করে নজির স্থাপন করেছেন, তিনি এমপি না হয়েও এলাকার বিভিন্ন মসজিদ মাদ্রাসা সহ বিভিন্ন জায়গায় তিনি তার মানবতার হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন।

জেহালা ইউনিয়নের গচড়াপাড়া গ্রামের পারভেজ বলেন আমার প্রথম ভোট স্বতন্ত্র প্রার্থী এম এ রাজ্জাক খান রাজ কেই দিবো, কারন রাজ্জাক খান একজন যোগ্য প্রার্থী , রাজ্জাক খান এমপি হলে চুয়াডাঙ্গায় ব্যাপক উন্নয়ন ও বেকারত্ব দূর হবে।

এবিষয়ে স্বতন্ত্র স্বতন্ত্র প্রার্থী এম এ রাজ্জাক খান রাজ বলেন, আমি দীর্ঘদিন ছাত্রলীগ ও ও অঙ্গ সংগঠনের রাজনৈতির সাথে জড়িত ছিলাম ও আছি।আমি মুজিব আদর্শের সৈনিক, আমি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার উন্নয়ন ও অগ্রযাত্রাকে সফল করতে আমার এলাকার মানুষের আশা ও আকাঙ্ক্ষা পুরন করতে, সাধারণ মানুষের দাবীর মুখে স্বতন্ত্র এমপি প্রার্থী হয়েছি। চুয়াডাঙ্গা-১ আসনের মানুষ পরিবর্তন চাই, তারা এলাকার উন্নয়ন চাই, তারা আমাকে এমপি হিসাবে দেখতে চাই। আমি দলমত নির্বিশেষে সকল শ্রেনী পেশার মানুষের ভোটে নির্বাচিত হবো বলে আমার বিশ্বাস। আমি নৌকার বিপক্ষে নয় মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা নির্দেশ দিয়েছে তাই আমি চুয়াডাঙ্গা ১ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছি। স্বতন্ত্র প্রার্থী এম এ রাজ্জাক খান রাজ গনমাধ্যমকে বলেন আমার বিরুদ্ধে বিভিন্ন অপপ্রচার চালাচ্ছে বিভিন্ন মহল, মিথ্যা গুজব তথ্য ছড়িয়ে আমার জনপ্রিয়তা হ্রাস করতে চাই কিছু মহল, তিনি আরো বলেন মিথ্যা গুজব দিয়ে আমাকে দমিয়ে রাখা যাবে না, আমি চুয়াডাঙ্গার জনগণের ভাগ্যোর উন্নয়নে ছিলাম আছি থাকবো।