১১:০৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১০ অক্টোবর ২০২৫, ২৫ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

শহীদ রফিকুল ইসলামের ১২তম শাহাদাত বার্ষিকীতে চুয়াডাঙ্গায় ছাত্রশিবিরের দোয়া মাহফিল ও কবর জিয়ারত

  • Update Time : ০২:২৩:০৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১০ অক্টোবর ২০২৫
  • 23

বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির চুয়াডাঙ্গা জেলা শাখার উদ্যোগে শহীদ মুহাম্মদ রফিকুল ইসলামের ১২তম শাহাদাত বার্ষিকী উপলক্ষে দোয়া মাহফিল ও কবর জিয়ারতের আয়োজন করা হয়।

২০১৩ সালের ১০ অক্টোবর ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় সভাপতির মুক্তির দাবিতে চুয়াডাঙ্গার দর্শনা বাসস্ট্যান্ডে এক বিক্ষোভ মিছিল আয়োজন করে জেলা শাখা। মিছিলটি দর্শনা হল্ট স্টেশনে পৌঁছালে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা হঠাৎ পেছন থেকে গুলি বর্ষণ শুরু করেন। এতে ঘটনাস্থলেই গুলিবিদ্ধ হয়ে শহীদ হন মুহা. রফিকুল ইসলাম।

তিনি চুয়াডাঙ্গা সরকারি কলেজের অর্থনীতি বিভাগের প্রথম বর্ষের একজন মেধাবী ছাত্র ও ইসলামী ছাত্রশিবিরের একজন নিবেদিতপ্রাণ সাথী ছিলেন। তার পিতা মো: দেলোয়ার হোসেন ও মাতা রহিমা খাতুনের দুই সন্তানের মধ্যে তিনি ছিলেন সর্বকনিষ্ঠ। তিনি চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার কুতুবপুর ইউনিয়নের বোয়ালিয়া গ্রামের বাসিন্দা।

শাহাদাতের ১২ বছর পূর্তিতে আজ বাদ জুমা বোয়ালিয়া দক্ষিণপাড়া জামে মসজিদে দোয়া মাহফিলের আয়োজন করা হয়। মাহফিল শেষে ছাত্রশিবির চুয়াডাঙ্গা জেলা সেক্রেটারি হাফেজ আমিরুল ইসলামের নেতৃত্বে বোয়ালিয়া কবরস্থানে শহীদ রফিকুল ইসলামের কবর জিয়ারত করেন ছাত্রশিবিরের জেলা ও শাখা পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ।

অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ছাত্রশিবির চুয়াডাঙ্গা জেলা শাখার সাবেক সভাপতি হুমায়ুন কবির শান্ত, জেলা অফিস সম্পাদক হাফেজ মাসুম বিল্লাহ, অর্থ সম্পাদক বায়েজিদ বোস্তামী, সাহিত্য সম্পাদক আবু রায়হান, দাওয়াহ সম্পাদক পারভেজ আলমসহ আরও অনেকে।

দোয়া মাহফিল পরিচালনা করেন জেলা সেক্রেটারি হাফেজ আমিরুল ইসলাম। পরে শহীদ রফিকুল ইসলামের পরিবারের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন ছাত্রশিবির নেতৃবৃন্দ।

জনপ্রিয়

দামুড়হুদায় পুকুরে গ্যাস ট্যাবলেট দিয়ে ৬ লাখ টাকার মাছ মেরে ফেলল দুর্বৃত্তরা

শহীদ রফিকুল ইসলামের ১২তম শাহাদাত বার্ষিকীতে চুয়াডাঙ্গায় ছাত্রশিবিরের দোয়া মাহফিল ও কবর জিয়ারত

Update Time : ০২:২৩:০৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১০ অক্টোবর ২০২৫

বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির চুয়াডাঙ্গা জেলা শাখার উদ্যোগে শহীদ মুহাম্মদ রফিকুল ইসলামের ১২তম শাহাদাত বার্ষিকী উপলক্ষে দোয়া মাহফিল ও কবর জিয়ারতের আয়োজন করা হয়।

২০১৩ সালের ১০ অক্টোবর ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় সভাপতির মুক্তির দাবিতে চুয়াডাঙ্গার দর্শনা বাসস্ট্যান্ডে এক বিক্ষোভ মিছিল আয়োজন করে জেলা শাখা। মিছিলটি দর্শনা হল্ট স্টেশনে পৌঁছালে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা হঠাৎ পেছন থেকে গুলি বর্ষণ শুরু করেন। এতে ঘটনাস্থলেই গুলিবিদ্ধ হয়ে শহীদ হন মুহা. রফিকুল ইসলাম।

তিনি চুয়াডাঙ্গা সরকারি কলেজের অর্থনীতি বিভাগের প্রথম বর্ষের একজন মেধাবী ছাত্র ও ইসলামী ছাত্রশিবিরের একজন নিবেদিতপ্রাণ সাথী ছিলেন। তার পিতা মো: দেলোয়ার হোসেন ও মাতা রহিমা খাতুনের দুই সন্তানের মধ্যে তিনি ছিলেন সর্বকনিষ্ঠ। তিনি চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার কুতুবপুর ইউনিয়নের বোয়ালিয়া গ্রামের বাসিন্দা।

শাহাদাতের ১২ বছর পূর্তিতে আজ বাদ জুমা বোয়ালিয়া দক্ষিণপাড়া জামে মসজিদে দোয়া মাহফিলের আয়োজন করা হয়। মাহফিল শেষে ছাত্রশিবির চুয়াডাঙ্গা জেলা সেক্রেটারি হাফেজ আমিরুল ইসলামের নেতৃত্বে বোয়ালিয়া কবরস্থানে শহীদ রফিকুল ইসলামের কবর জিয়ারত করেন ছাত্রশিবিরের জেলা ও শাখা পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ।

অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ছাত্রশিবির চুয়াডাঙ্গা জেলা শাখার সাবেক সভাপতি হুমায়ুন কবির শান্ত, জেলা অফিস সম্পাদক হাফেজ মাসুম বিল্লাহ, অর্থ সম্পাদক বায়েজিদ বোস্তামী, সাহিত্য সম্পাদক আবু রায়হান, দাওয়াহ সম্পাদক পারভেজ আলমসহ আরও অনেকে।

দোয়া মাহফিল পরিচালনা করেন জেলা সেক্রেটারি হাফেজ আমিরুল ইসলাম। পরে শহীদ রফিকুল ইসলামের পরিবারের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন ছাত্রশিবির নেতৃবৃন্দ।