মহীয়সী নারী বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব ছিলেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সবরকম প্রেরণার উৎস। বেগম মুজিব শুধু বঙ্গবন্ধুর সহধর্মিণীই ছিলেন না, তিনি ছিলেন বঙ্গবন্ধুর সারাজীবনের সহযোদ্ধা। বঙ্গবন্ধুকে তিনি ছায়ার মতো আগলে রাখতেন। সাহস, ধৈর্য, কষ্ট সহিষ্ণুতায় তিনি সর্বদাই জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শকে ধারণ করেছিলেন। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর সহধর্মিণী বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিবের ৯৩তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষ্যে আয়োজিত আলোচনাসভায় এ বক্তারা এসব কথা বলেন। বক্তারা বলেন, ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণ প্রদানের জন্য নিজবাড়ি থেকে যাওবার আগে বঙ্গবন্ধুকে বঙ্গমাতা বলেছিলেন ‘তুমি যা বিশ্বাস করো, বক্তৃতায় তাই বলবে’। এমনকি বঙ্গবন্ধু যখন রাষ্ট্রপতি হলেন তখন বঙ্গমাতা বলেছিলেন, ‘আমি ৩২ নম্বরের বাড়ি ছেড়ে কোথাও যাবো না’। এক সহজ-সরল শাদামাটা বিশ্বাসের মধ্যেই এভাবেই তিনি সমগ্র জীবন কাটিয়েছেন। বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিবের ৯৩তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষ্যে ‘সংগ্রাম স্বাধীনতা, প্রেরণায় বঙ্গমাতা’ প্রতিপাদ্য বিষয় নিয়ে চুয়াডাঙ্গা, মেহেরপুর ও ঝিনাইদহসহ সারাদেশে আলোচনাসভা, দোয়া ও সেলাই মেশিন বিতরণ করা হয়েছে। অনুষ্ঠানে বক্তারা আরও বলেন, বঙ্গবন্ধুর গুণাবলীর শতভাগই আমরা বঙ্গমাতা ফজিলাতুন নেছা মুজিবের মধ্যে দেখতে পাই৷ বেগম মুজিবের কাছে সাহায্য চেয়ে কেউ কখনো খালি হাতে ফিরে যেত না। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান নেতাকর্মীর পাশাপাশি সাধারণ মানুষকেও প্রাণ উজাড় করে ভালোবাসতেন। দেশের স্বাধীনতা-সংগ্রামে বেগম মুজিবও বহু ত্যাগ-তিতিক্ষা করেছেন৷ দলীয় কর্মীদের সুখ-দুঃখের সঙ্গে ছিলেন তিনি। ছাত্র রাজনীতির সময়ও বেগম মুজিব তার পৈতৃক সম্পত্তির অর্জিত অর্থ দিয়ে বঙ্গবন্ধুকে সাহায্য করেছিলেন। রাজনৈতিক কাজে টাকা-পয়সা দিয়ে সাহায্য সহযোগিতা করতে তিনি তার গয়না পর্যন্ত বিক্রি করেছেন। বঙ্গবন্ধুর রাজনৈতিক জীবনে অনেক কঠিন পরিস্থিতিতে বেগম মুজিব পরামর্শ দিয়ে সহযোগিতা করেছেন।
চুয়াডাঙ্গায় নানা আয়োজনে বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছার ৯৩তম জন্মবার্ষিকী উদযাপন করা হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার সকাল ৯টায় জেলা প্রশাসন, পুলিশ প্রশাসন, জেলা আওয়ামী লীগ, উপজেলা প্রশাসন, সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক সংগঠন কর্তৃক বঙ্গমাতার মোরালে পুস্পস্তবক অর্পণ করা হয়। এরপর চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিবের ৯৩তম জন্মবার্ষিকী উদযাপন উপলক্ষ্যে আলোচনাসভা, সেলাই মেশিন ও অনুদানের অর্থ বিতরণ করা হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসক ড. কিসিঞ্জার চাকমা। অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) নাজমুল হামিদ রেজার সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন চুয়াডাঙ্গা পুলিশ সুপার আব্দুল্লাহ আল মামুন, চুয়াডাঙ্গা পৌর মেয়র জাহাঙ্গীর আলম মালিক খোকন, সাবেক অধ্যক্ষ প্রফেসর সিদ্দিকুর রহমান, চুয়াডাঙ্গা জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক যুগ্ম-সাধারণ সাধারণ সম্পাদক রিয়াজুল ইসলাম জোয়ার্দ্দার টোটন, সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক মুন্সী আলমগীর হান্নান, সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার শামীম ভুইয়া, জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থা চুয়াডাঙ্গা জেলা শাখার উপ-পরিচালক ইয়াসিন সোহেল, চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আলাউদ্দিন হেলা ও জেলা মহিলা আওয়ামী লীগের আহ্বায়ক নুরুন্নাহার কাকুলি। আলোচনাসভার শুরুতে স্বাগত বক্তব্য দেন জেলা মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক মাকসুরা জান্নাত। অনুষ্ঠানে চুয়াডাঙ্গা জেলা মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তর ও জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে দুস্থ অসহায় মহিলাদের মধ্যে সেলাই মেশিন ও নগদ অর্থ বিতরণ করা হয়। চার উপজেলায় ৪০ নারীকে দুই হাজার করে নগদ অর্থ ও ৩০জন কর্মদ্যোগী নারীদের মাঝে সেলাই মেশিন বিতরণ করা হয়।
এদিকে, চুয়াডাঙ্গা জেলা আওয়ামী লীগের উদ্যোগে দলীয় কার্যালয়ে বঙ্গমাতার জন্মবার্ষিকী উপলক্ষ্যে আলোচনাসভা ও দোয়া অনুষ্ঠিত হয়েছে। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন চুয়াডাঙ্গা জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সহসভাপতি নাসির উদ্দিন আহমেদ। উপস্থিত ছিলেন জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক রিয়াজুল ইসলাম জোয়ার্দ্দার টোটন ও অ্যাড. শামসুজ্জোহা, সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক মুন্সি আলমগীর হান্নান, সাবেক দফতর সম্পাদক অ্যাড. আবু তালেব বিশ্বাস, সাবেক যুব ও ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক আরশাদ উদ্দিন আহমেদ চন্দন, সাবেক কার্যনির্বাহী সদস্য অ্যাড. বেলাল হোসেন, পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি মো. আলাউদ্দিন হেলা ও সাধারণ সম্পাদক আব্দুল কাদেরসহ পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি/সাধারণ সম্পাদকবৃন্দ। জেলা কৃষক লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি তৌহিদুর রহমান চন্দন, জেলা মহিলা আওয়ামী লীগের আহ্বায়ক নুরুন্নাহার কাকলী, সদর উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান শাহাজাদি মিলি, পৌর মহিলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সাফিয়া শাহাব, মহিলা নেত্রী সাথী, চুমকি, জেলা যুব মহিলা লীগের সাধারণ সম্পাদক গিণি ইসলাম, বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট চুয়াডাঙ্গা ইউনিটের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল ইসলাম শাহান, জেলা যুব লীগ নেতা শেখ সেলিম, ফয়েজ সমুন, জেলা ছাত্রলীগ সাবেক সহ-সভাপতি সাহাবুল হোসেন, বঙ্গবন্ধু ছাত্রপরিষদ চুয়াডাঙ্গা জেলা শাখার সহ-সভাপতি সিরাজুল ইসলাম মিন্টু, জেলা ছাত্রলীগ নেতা রাজু, মুন্না প্রমুখ।
অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন চুয়াডাঙ্গা জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক উপ-প্রচার সম্পাদক শওকত আলী বিশ্বাস এবং দোয়া পরিচালনা করেন বিএডিসি মসজিদের ইমাম মো. শাহাদত হোসেন।
অপরদিকে, চুয়াডাঙ্গা জেলা আওয়ামী লীগের আয়োজনে শহরের কলেজ রোডের বিশ্বাস টাওয়ারে আলোচনাসভা ও দোয়া অনুষ্ঠানের করা হয়। গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যায় এ আলোচনাসভা ও দোয়া অনুষ্ঠিত হয়। আলোচনাসভায় জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আইলহাস ইউপির সাবেক চেয়ারম্যান অ্যাড. আব্দুল মালেকের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সহসভাপতি সদর উপজেলা চেয়ারম্যান আসাদুল হক বিশ্বাস। বিশেষ অতিথি ছিলেন জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক যুব ও ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক অ্যাড. শফিকুল ইসলাম শফি, জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাবেক যুগ্মআহ্বায়ক মতিয়ার রহমান মতি, জাতীয় শ্রমিক লীগের চুয়াডাঙ্গা জেলা শাখার যুগ্মসম্পাদক মুক্তার হোসেন মিলন, জেলা কৃষক লীগের দফতর সম্পাদক রাকিব আহমেদ জনি, চুয়াডাঙ্গা পৌর কৃষক লীগের যুগ্মআহ্বায়ক তারিক আজিজ নয়ন, আলুকদিয়া ইউনিয়ন কৃষক লীগের সভাপতি শাহিন বিশ^াস, জেলা আওয়ামী কৃষক লীগের সহসভাপতি সেলিম মল্লিক, সদর থানা কৃষক লীগের সদস্য কামাল হোসেন, জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা অ্যাড. আব্দুল আলিম, পাপেল মিয়া, রিজিক বিশ^াস, হারদী ইউপি সদস্য হিরোক মেম্বার ও আজাদ মেম্বার। এর আগে সকালে জেলা প্রশাসক কার্যালয় প্রাঙ্গণে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিবের প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
অন্যদিকে, বঙ্গমাতার জন্মবার্ষিকী উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের শিল্প ও বাণিজ্য বিষয়ক উপ-কমিটির সদস্য চুয়াডাঙ্গা-১ আসনে নৌকা প্রতীকে মনোনয়ন প্রত্যাশী দিলীপ কুমার আগরওয়ালার পক্ষ থেকে নানা কর্মসূচি পালন করা হয়েছে। এর মধ্যে দোয়া মাহফিল, আলোচনাসভা, প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধাভরে পুষ্পস্তবক অর্পণ, কোরআন খতম ও এতিম এবং হাফেজদের মধ্যে উন্নতমানের খাবার বিতরণ ও চুয়াডাঙ্গা ও আলমডাঙ্গার প্রায়অর্ধশত বিদ্যালয়ে শেখ ফজিলাতুন্নেছাকে নিয়ে তার মেয়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার লেখা বই বিতরণ করা হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ৯টায় জেলা প্রশাসকের কার্যালয় চত্বরে বঙ্গমাতার প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন নেতাকর্মীরা। পরে পান্না সিনেমাহল চত্বরে অবস্থিত আওয়ামী লীগের অস্থায়ী দলীয় কার্যালয়ে শেখ ফজিলাতুন্নেছা জীবনী নিয়ে আলোচনাসভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে উপস্থিত ছিলেন চুয়াডাঙ্গা পৌর আওয়ামী লীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক ওয়ায়েচ কুরুনি টিটু, পদ্মবিলা ইউপির সাবেক চেয়ারম্যান আওয়ামী লীগ নেতা আবু তাহের বিশ্বাস, কৃষক লীগ নেতা আকতারুজ্জামান, আব্দুল মতিন দুদু, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী পবিত্র কুমার আগরওয়ালা, আওয়ামী লীগ নেতা আশাদুল হক আশা মেম্বার, মো. মকবুল হোসেন, আফিল উদ্দিন মেম্বার, যুবলীগ নেতা আশরাফুল প্রমুখ। দুপুরে জাফরপুর হাফেজিয়া এতিমখানা মাদরাসায় শেখ ফজিলাতুন্নেছার আত্মার শান্তি কামনায় কোরআন খতম, বিশেষ দোয়া ও হাফেজ ও এতিমদের মধ্যে উন্নতমানের খাবার পরিবেশন করা হয়। অনুষ্ঠানটি পরিচালনা ৯নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর ও যুবলীগ নেতা কামরুজ্জামান চাঁদ। উপস্থিত ছিলেন সাবেক ছাত্রলীগ নেতা ও তারা দেবী ফাউন্ডেশনের নির্বাহী কর্মকর্তা আলমগীর কবির শিপলু, অত্র মাদরাসার সহকারী শিক্ষক হাফেজ মিজানুর রহমান, দেবাশীষ কুমার বিশ্বাস প্রমুখ। কোরআন খতম শেষে দোয়া পরিচালনা করেন অত্র মাদরাসার সুপার হাফেজ মাওলানা আহসান হাবীব। এছাড়া বিকেলে চুয়াডাঙ্গা ও আলমডাঙ্গার ১০টি বিদ্যালয়ে শেখ ফজিলাতুন্নেছাকে নিয়ে তার মেয়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার লেখা ‘শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব, আমার মা’ বইটি শিক্ষার্থীদের মাঝে দিলীপ কুমার আগরওয়ালার সৌজন্যে বিতরণ করা হয়।
অপরদিকে, বঙ্গমাতা জন্মবার্ষিকী উদযাপন করেছে চুয়াডাঙ্গা জেলা যুবলীগ। গতকাল মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ৯টায় জেলা যুবলীগের আহ্বায়ক নঈম হাসান জোয়ার্দ্দারের নেতৃত্বে চুয়াডাঙ্গা শহরের মোহাম্মদী শপিং কমপ্লেক্সে দলীয় কার্যালয়ে পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হয়। এরপর আলোচনাসভা ও বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিবের আত্মার মাগফেরাত কামনায় দোয়া মাহফিলের আয়োজন করা হয়। চুয়াডাঙ্গা জেলা যুবলীগের আহ্বায়ক নঈম হাসান জোয়ার্দ্দারের সভাপতিত্বে ছিলেন জেলা যুবলীগের যুগ্মআহ্বায়ক সামসুদ্দোহা মল্লিক হাসু, জেলা যুবলীগের আহ্বায়ক কমিটির সদস্য সাজেদুল ইসলাম লাভলু, আজাদ আলী, হাফিজুর রহমান হাপু, আবু বক্কর সিদ্দিক আরিফ, জেলা যুবলীগ নেতা পিরু, শেখ শাহী, আল ইমরান শুভ, পদ্মবিলা ইউনিয়ন যুবলীগের সহ-সভাপতি বিপ্লব হোসেন, যুবলীগ নেতা রামিম হোসেন সৈকত, সামিউল শেখ সুইট, শেখ রাসেল, খালিদ ম-ল, আসাদ, আনোয়ার প্রমুখ।
এছাড়া নৌকামঞ্চের আয়োজনে ভালাইপুর বাজারের টিনশেডে আলোচনাসভা ও দোয়া অনুষ্ঠিত হয়। নৌকা মঞ্চের আহবায়ক জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান কাওসার আহম্মেদ বাবলুর সভাপতিত্বে জেলা কৃষক লীগের সভাপতি সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গোলাম ফারুক জোয়ার্দ্দারের পরিচালনায় বক্তব্য দেন জেলা যুবলীগের যুগ্ম আহবায়ক সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান জিল্লুর রহমান, বীর মুক্তিযোদ্ধা মঈনুদ্দিন পারভেজ, সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান আবু তাহের বিশ্বাস, সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল হালিম ম-ল, সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান শাখাওয়াত হোসেন টাইগার, জেলা আওয়ামী লীগ নেতা দোবেদ্রনাথ বাবুলাল, গাংনী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক রকিবুল হাসান প্রমুখ।
আলমডাঙ্গা ব্যুরো জানিয়েছে, আলমডাঙ্গায় দিনটি উপলক্ষ্যে সকাল ৯টায় উপজেলা পরিষদ চত্বরে বঙ্গমাতার প্রতিকৃতিতে পুষ্পমাল্য অর্পণ, দোয়া, আলোচনাসভা ও সেলাই মেশিন বিতরণ করা হয়েছে। আলোচনাসভায় উপজেলা নির্বাহী অফিসার স্নিগ্ধা দাসের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন উপজেলা চেয়ারম্যান আইয়ুব হোসেন। বিশেষ অতিথি ছিলেন উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান অ্যাড. সালমুন আহম্মেদ ডন, সহকারি কশিনার ভূাম রেজওয়া নাহিদ, আলমডাঙ্গা থানার ওসি বিপ্লব কুমার নাথ, প্রাণিসম্পদ কর্তকর্তা ডা. আব্দুল্লাহিল কাফি, কৃষি অফিসার রেহানা পারভীন, ৭০’র অগ্নিসেনা বীর মুক্তিযোদ্ধা মঈদ উদ্দিন পারভেজ প্রমুখ। আলোচনা সভা শেষে বঙ্গমাতার জন্মদিন উপলক্ষে মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের উদ্যোগে অসহায় দুস্থ মহিলাদের সেলাই মেশিন ও আর্থিক অনুদান প্রদান করা হয়।